শ্রীমঙ্গল শহরের কাছা কাছি জাগ ছড়া চাবাগানের ১৪ নং সেকশনে অবস্থিত শ্রীমঙ্গলের এক মাত্র ঝর্ণা যজ্ঞ কুন্ডের ধারা
শ্রীমঙ্গল শহর থেকে মৌলভীবাজার রোড হয়ে কাকিয়া বাজার নেমে ডান দিকে জাগ ছড়া চাবাগানে যাবেন অথবা শ্রীমঙ্গল শহর থেকে ভাড়া উড়া চাবাগান হয়ে মেটো রাস্তায় জাগ ছড়া চা বাগানে গিয়ে যে কাউকে জিজ্ঞেস করে আপনি চলে যাবেন জাগছড়ার ১৪নং সেকশনে। সেখানে চোখে পড়বে একটি ব্রীজ। ব্রিজের ডান পাশ দিয়ে ছড়ার পাড় ধরে একটু সামনে এগোলেই পাবেন ‘‘যজ্ঞ কুন্ডের ধারা’’
শ্রীমঙ্গলে এসে শুধু সবুজের ছোয়া নিবেন তাতো হয়না একটু পানির ছল ছল শব্দ শোনাওতো দরকার। তাই চলে যান শহরের কাছা কাছি জাগ ছড়া চাবাগানের ১৪ নং সেকশনে যজ্ঞ কুন্ডের ধারায়। সেখানে রয়েছে অপরুপ সুন্দর্য সমৃদ্ধ শ্রীমঙ্গলের একমাত্র ঝর্ণা। যারা এ ঝর্ণাকে প্রথম দেখবেন তারা অবশ্যই বিষ্মিত হবেন। এটিও ঈশ্বরের অপরুপ একটি সৃষ্টি। ঝর্ণাটি দেখতে আপনি শ্রীমঙ্গল শহর থেকে মৌলভীবাজার রোড হয়ে কাকিয়া বাজার নেমে ডান দিকে জাগ ছড়া চাবাগানে যাবেন অথবা শ্রীমঙ্গল শহর থেকে ভাড়া উড়া চাবাগান হয়ে মেটো রাস্তায় জাগ ছড়া চা বাগানে গিয়ে যে কাউকে জিজ্ঞেস করে আপনি চলে যাবেন জাগছড়ার ১৪নং সেকশনে। সেখানে চোখে পড়বে একটি ব্রীজ। ব্রিজের ডান পাশ দিয়ে ছড়ার পাড় ধরে একটু সামনে এগিয়ে গেলেই শোনতে পাবেন শা শা শব্দ। নেমে পড়বেন পাহারী ছড়ায় দেখবেন কোন যাদুকর মাটিতে অপরুপ কারুকাজ করে পানি প্রবাহের পথ করে দিয়েছেন। এর আদি কাহিনী সুত্রে জানাযায়, শ্রীমঙ্গলের কালাপুরে প্রাচীন চৌতলীতে দেবস্থান নির্মাণ করে অনন্ত নারায়ন দেবতাকে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল । দেবতা প্রতিষ্ঠা কালে বিরাট যজ্ঞ স্থানকে পরিষ্কার করে যে পয়ঃপ্রণালী সৃষ্টি হয়েছিল সেই স্রোতধারা একটি পাহাড়ী নদীর আকার ধারন করে যা আজও যজ্ঞছড়া বা জগছড়া নামে খ্যাত হয়ে আছে । এই জাগ ছড়ায প্রাকৃতিক ভাবে সৃষ্ট ঝর্ণার নামকরন করা হয়েছে ‘‘যজ্ঞ কুন্ডের ধারা ’’
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস