ক্রমিক | নাম | কিভাবে যাওয়া যায় | অবস্থান |
১ | শ্যামলীর ডিপ ফিজাপ এরিয়া | ||
২ | দর্শনীয় স্থান | ||
৩ | মসজিদুল আউলিয়া খাজা মোজাম্মেল হক (রহ:) | শ্রীমঙ্গল শহর থেকে রিক্সা বা সিএনজি যোগে যাওয়া যায়। | |
৪ | বাংলাদেশ চা গবেষনা ইনস্টিটিউট | ||
৫ | লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান | ||
৬ | রাবার বাগান | ||
৭ | আনারস বাগান | ||
৮ | ভাড়াউড়া লেক | শ্রীমঙ্গল শহর থেকে কলেজ রোড হয়ে সোজা চলে যান ভাড়াউড়া লেকে । এখানে যেতে সময় লাগবে রিকশায় ১০ মিনিট । |
|
৯ | রাজঘাট লেক | রাজঘাট লেকটি শহর থেকে একটু দূরে পড়েছে । শ্রীমঙ্গল থেকে কালীঘাট কিংবা সিন্দুরখান । ২টি রাস্তা হয়েই সেখানে যাওয়া যায় । মিশুক, টেম্পো বা জিপ করে গেলে ৩০ মিনিট সময় লাগে । |
|
১০ | মাগুরছড়া গ্যাসকূপ | ||
১১ | পান পুঞ্জি | পান পুঞ্জি দেখতে হলে আপনার জন্য সহজ হবে লাউয়াছড়ার ভিতরে লাউয়াছড়া পুঞ্জি এবং মাগুর ছড়া গ্যাস কুপের পাশে রয়েছে মাগুর ছড়া পুঞ্জি। মাগুর ছড়া গ্যাস কূপ থেকে আধা কিলোর মতো ভানু গাছের দিকে এগিয়ে বাম দিকে রেল লাইন ক্রস করে জনবসতির টিলাগুলোই হচ্ছে মাগুর ছড়া পুঞ্জি। |
|
১২ | ওফিং হিল | শ্রীমঙ্গল শহর থেকে প্রথমে কালীঘাট চা বাগানে পৌছান । সেখান থেকে হাতের বাম দিকে ইট বিছানো রাস্তায় এগিয়ে যান । চা বাগান আর রাবার বাগানের মাঝ দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে ২০ মিনিটের মধ্যে পেয়ে যাবেন হুসনাবাদ চা বাগান । ইচ্ছা করলে গাড়িও নিতে পারেন , সেখান থেকে পায়ে হেঁটে আগর বাগানের দিকে এগিয়ে যান আগরের বাগান পেরুলেই দেখতে পাবেন অফিং হিলের । |
|
১৩ | শতবর্ষের স্মৃতিবিজড়িত শ্রীমঙ্গলের ডিনস্টন সিমেট্রি | ||
১৪ | সিতেশ দেবের চিড়িয়াখানা ও দেশের একমাত্র সাদা বাঘ | ||
১৫ | শ্রীমঙ্গলের এক মাত্র ঝর্ণা ‘‘যজ্ঞ কুন্ডের ধারা’’ | শ্রীমঙ্গল শহর থেকে মৌলভীবাজার রোড হয়ে কাকিয়া বাজার নেমে ডান দিকে জাগ ছড়া চাবাগানে যাবেন অথবা শ্রীমঙ্গল শহর থেকে ভাড়া উড়া চাবাগান হয়ে মেটো রাস্তায় জাগ ছড়া চা বাগানে গিয়ে যে কাউকে জিজ্ঞেস করে আপনি চলে যাবেন জাগছড়ার ১৪নং সেকশনে। সেখানে চোখে পড়বে একটি ব্রীজ। ব্রিজের ডান পাশ দিয়ে ছড়ার পাড় ধরে একটু সামনে এগোলেই পাবেন ‘‘যজ্ঞ কুন্ডের ধারা’’ |